শুভার্থী সন্ধ্যার সিঁড়ি, সেই সিঁড়ি মাঝেমধ্যে বলে
আমার গল্পগুলো দুই পঙক্তি পার না হতেই
দুর্দান্ত কবিতা হয়ে ওঠে!
আমি কী করব? যদি দেখি
আড্ডা ভেঙে ফেরার সময় মাঝরাতে
আমার দুচোখে ফোটে পাথরের ফুল
আমি ঘরে ফিরতে পারি না আর, পথ ভুলে যাই
তাছাড়া বুঝতে পারি সকল কিছুতে থেকেও তবু আমি
কিছুতে নাই
তাহলে ফুলের মধ্যে, ভুলের মধ্যেও কেন
ডাকি, ভুল, আয় খুকু আয়
ঝড় তো পরের কথা পাঠকের সামান্য নিঃশ্বাসেই
আমার গল্পগুলো ভেঙে ভেঙে পড়ে।
গল্পের টুকরোগুলো কার্পাসচিত্রের ধর্মে উড়ে যেতে যেতে
আরো কিছু স্থিতি চায়, সে যায় মেঘের কাছে
গল্প বলে, সে গল্পের নাম ‘নিঃসঙ্গতা’
শুভার্থী সন্ধ্যার মেঘ, তাদেরও উষ্মা আছে, তারাও বলেন
‘তুমি খুব বেশি লেখো, কাগজ খুললেই দেখি
তোমার অজস্র লেখালেখি।’
আমার ভ্রূক্ষেপ হয় না, হয় না বিব্রতবোধ, বিস্ময়ও লাগে না,
কারণ আমি তো জানি, রৌদ্রের প্রতিটি মুহূর্তে আমি লিখে যেতে চাই
হারাগাছ থেকে দূর হাভানা অবধি যত তামাকভূমির
অতিশয় গনগনে আগুন
তাদের শিখার কাছে নিজেকে বানাব খড়,
মেলে ধরব আমাকেই আমি,
লিখে দেবো, আগুনের রক্তহলুদ ওই শিখার ভেতরে
যেসব সবুজ-নীল দৃশ্যকল্প হয়
তাদের ভেতরে আমি নিজ আত্মপ্রতিকৃতি চিত্রিত দেখেছি
ঘুমের মধ্যেও আমি লিখে গেছি রাশি রাশি চাপ চাপ
আঁধারকাহিনী
কহিনী বলাতে আজ মনে পড়ল, বন্ধুদেরও জানা নেই
বুনো ওই মেঘগুলো সশস্ত্র রেজিমেন্ট, আমার বাহিনী
দিনে, দুপুরের দিকে- পুরো এই দুপুরই আমার-
দিগন্তে মাঠের মধ্যে যতগুলো হাওয়ার খামার
সব লিখে পাওয়া চাই!
তা তো লিখে যাব, ভেবে তাকিয়ে দেখেছি
আকাশে অনেক তারা, একটিও তার মতো নাই
বাতাসে ভাসছে গীতি, গীতি কী রে, পোড়া গন্ধ!
পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে আমার সন্তান, কবিতাই...
আমার গল্পগুলো দুই পঙক্তি পার না হতেই
দুর্দান্ত কবিতা হয়ে ওঠে!
আমি কী করব? যদি দেখি
আড্ডা ভেঙে ফেরার সময় মাঝরাতে
আমার দুচোখে ফোটে পাথরের ফুল
আমি ঘরে ফিরতে পারি না আর, পথ ভুলে যাই
তাছাড়া বুঝতে পারি সকল কিছুতে থেকেও তবু আমি
কিছুতে নাই
তাহলে ফুলের মধ্যে, ভুলের মধ্যেও কেন
ডাকি, ভুল, আয় খুকু আয়
ঝড় তো পরের কথা পাঠকের সামান্য নিঃশ্বাসেই
আমার গল্পগুলো ভেঙে ভেঙে পড়ে।
গল্পের টুকরোগুলো কার্পাসচিত্রের ধর্মে উড়ে যেতে যেতে
আরো কিছু স্থিতি চায়, সে যায় মেঘের কাছে
গল্প বলে, সে গল্পের নাম ‘নিঃসঙ্গতা’
শুভার্থী সন্ধ্যার মেঘ, তাদেরও উষ্মা আছে, তারাও বলেন
‘তুমি খুব বেশি লেখো, কাগজ খুললেই দেখি
তোমার অজস্র লেখালেখি।’
আমার ভ্রূক্ষেপ হয় না, হয় না বিব্রতবোধ, বিস্ময়ও লাগে না,
কারণ আমি তো জানি, রৌদ্রের প্রতিটি মুহূর্তে আমি লিখে যেতে চাই
হারাগাছ থেকে দূর হাভানা অবধি যত তামাকভূমির
অতিশয় গনগনে আগুন
তাদের শিখার কাছে নিজেকে বানাব খড়,
মেলে ধরব আমাকেই আমি,
লিখে দেবো, আগুনের রক্তহলুদ ওই শিখার ভেতরে
যেসব সবুজ-নীল দৃশ্যকল্প হয়
তাদের ভেতরে আমি নিজ আত্মপ্রতিকৃতি চিত্রিত দেখেছি
ঘুমের মধ্যেও আমি লিখে গেছি রাশি রাশি চাপ চাপ
আঁধারকাহিনী
কহিনী বলাতে আজ মনে পড়ল, বন্ধুদেরও জানা নেই
বুনো ওই মেঘগুলো সশস্ত্র রেজিমেন্ট, আমার বাহিনী
দিনে, দুপুরের দিকে- পুরো এই দুপুরই আমার-
দিগন্তে মাঠের মধ্যে যতগুলো হাওয়ার খামার
সব লিখে পাওয়া চাই!
তা তো লিখে যাব, ভেবে তাকিয়ে দেখেছি
আকাশে অনেক তারা, একটিও তার মতো নাই
বাতাসে ভাসছে গীতি, গীতি কী রে, পোড়া গন্ধ!
পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে আমার সন্তান, কবিতাই...
No comments:
Post a Comment