আজকাল আর সাধুদের ভাত নেই!
সাধুরা খাচ্ছে ভাব, ভাবনার খেই।
কবে চলে গেছে সাধুভাষায় লিখিত কবিতার দিন!
এখন, অসাধু ভাষার রাতে, উপুড়ে হয়ে বিছানায় শুয়ে লিখি;
তার মানে আমি গৃহবন্দি, আমার লেখারা অন্তরীণ...
কিন্তু যদি কোনো কুয়াশা-স্টেশনে বসে, এত রাতে
বহুদূর থেকে ছুটে আসা অনাগত এক ট্রেনকে মাথায় রেখে
অপেক্ষায় সংজ্ঘা লিখতাম-
তখন কি রেললাইন সেই সংজ্ঞা মুখস্থ করত না?
যদি দিনাজপুর-বড়মাঠ পেরিয়ে মিশনারি পল্লির পাশ ঘেঁষে
চলে যাওয়া কাঁচাপাকা রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে আমি লিখতাম
একদিন ফেলে আসা মফস্বল বৃত্তান্ত:
-এ জীবন বড়ই নচ্ছার... চাঁদ তোমাকে সাক্ষি পুরস্কার...
তবে কি সে- বৃত্তান্তের কয়েকপৃষ্ঠা পড়তে পারত
অবকাশে চৌধুরী বংশের মেয়ে, তাজমহল রোডের?
প্রতিদিন বাইরে যাই নাকি বাইরে থেকে ফিরি ঘরে?
এই প্রশ্ন মাথা কুটে মরে-
যেহেতু ঘরের মধ্যে লিখি রুম, বাথরুম, বই, বুকশেলফ
জানলার পর্দা, টিভি, টেলিফোন;
বাইরে বাগদত্তা সম্ভাবনা, বাইরে অঘ্রাণ, হরিণের ডাক
বাইরে হেমন্ত, থৈ থৈ কুয়াশা
কুরঙ্গগঞ্জন...
সাধুরা খাচ্ছে ভাব, ভাবনার খেই।
কবে চলে গেছে সাধুভাষায় লিখিত কবিতার দিন!
এখন, অসাধু ভাষার রাতে, উপুড়ে হয়ে বিছানায় শুয়ে লিখি;
তার মানে আমি গৃহবন্দি, আমার লেখারা অন্তরীণ...
কিন্তু যদি কোনো কুয়াশা-স্টেশনে বসে, এত রাতে
বহুদূর থেকে ছুটে আসা অনাগত এক ট্রেনকে মাথায় রেখে
অপেক্ষায় সংজ্ঘা লিখতাম-
তখন কি রেললাইন সেই সংজ্ঞা মুখস্থ করত না?
যদি দিনাজপুর-বড়মাঠ পেরিয়ে মিশনারি পল্লির পাশ ঘেঁষে
চলে যাওয়া কাঁচাপাকা রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে আমি লিখতাম
একদিন ফেলে আসা মফস্বল বৃত্তান্ত:
-এ জীবন বড়ই নচ্ছার... চাঁদ তোমাকে সাক্ষি পুরস্কার...
তবে কি সে- বৃত্তান্তের কয়েকপৃষ্ঠা পড়তে পারত
অবকাশে চৌধুরী বংশের মেয়ে, তাজমহল রোডের?
প্রতিদিন বাইরে যাই নাকি বাইরে থেকে ফিরি ঘরে?
এই প্রশ্ন মাথা কুটে মরে-
যেহেতু ঘরের মধ্যে লিখি রুম, বাথরুম, বই, বুকশেলফ
জানলার পর্দা, টিভি, টেলিফোন;
বাইরে বাগদত্তা সম্ভাবনা, বাইরে অঘ্রাণ, হরিণের ডাক
বাইরে হেমন্ত, থৈ থৈ কুয়াশা
কুরঙ্গগঞ্জন...
No comments:
Post a Comment